একটি ছেলে সাহস করে
বুক পকেটে গোলাপ নিয়ে
চোখে মুখে লজ্জা এঁকে
বলতে গেছে সেই মেয়েটাকে
"ভালোবাসি"।
বুক পকেটে গোলাপ নিয়ে
চোখে মুখে লজ্জা এঁকে
বলতে গেছে সেই মেয়েটাকে
"ভালোবাসি"।
মেয়েটা ছিলো ভীষণ রাগী!
মেজাজ ছিলো বিজলী বাতির তড়িৎ গতি!
তবুও সে হাসলে হাসি
ফুল বাগানে গাইতো ভ্রমর।
সেই ছেলেটি সামনে এলো,
বুক পকেটের ভেতর থেকে গোলাপ নিয়ে,
বকুল ফুলের গন্ধ ঢেলে,
হাঁটু গেঁড়ে সাহস নিয়ে,
লজ্জা-শরম দু-হাত দিয়ে সরিয়ে দিয়ে
বললো তাকে," ভীষণ ভীষণ ভালোবাসি!
বললে তুমি এনে দেব আবির রঙা সন্ধ্যা হাসি!
চাইলে তোমায় দিয়ে দেবো
চাইলে তোমায় দিয়ে দেবো
যত আছে ফুলের রেণু,
চাইলে তোমায় লিখে দেব
আমার লেখা সব কবিতা তোমার নামে!
কেবল তোমার মনের ভেতর
কেবল তোমার মনের ভেতর
একটু খানি থাকতে দিও।
মেয়েটি তখন হতভম্ব,
মেয়েটি তখন হতভম্ব,
দাঁড়িয়ে আছে এক পলকে,
বুঝতে কিছু পারছে না সে,
কি বলবে!হাত বাড়িয়ে গোলাপ নিলো,
চুলের ভাঁজে যত্নে তা রেখে দিলো।
তারো চোখ লাল হয়েছে,
তারো চোখ লাল হয়েছে,
তার মুখেতে আবীর রঙা সন্ধ্যে বেলা!
হঠাৎ করে ফুরফুরে এক হাওয়া এসে
বকুল ফুলের গন্ধ ঢেলে
তার চুলে তে করছে খেলা।
ছেলেটি আজ আকাশ পেল;
লক্ষ-কোটি তারার মাঝে
রটিয়ে দিলো প্রেমের কথা।
হাত বাড়ালো হাতের আঙ্গুল,
আঙ্গুল ছুঁয়ে কাব্য হলো, ছন্দ হলো।
হাজার চেনা পথ গুলো সব নতুন করে গল্প হলো!
হাত বাড়ালো হাতের আঙ্গুল,
আঙ্গুল ছুঁয়ে কাব্য হলো, ছন্দ হলো।
হাজার চেনা পথ গুলো সব নতুন করে গল্প হলো!