যে ঋতুটা একটু দেখা দিয়েই হঠাৎ চলে যায়
যে ঋতুটা শীতের আগমনী কথা বলে যায়
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুটা প্রায় হারালো দুইটা ঋতুর পরতে
যে ঋতুটা কিছু শীতে কিছু হারায় শরতে
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুতে পাকা ধানের গন্ধ ছড়ায় বাতাসে
কৃষক রাজা নন্দে নাচে ছন্দে বলে যা-তা সে,
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুটা মন কেড়ে নেয় শিশির কণা ছোঁয়াতে
সাঁঝ সকালে পথ ঢেকে দে' কুয়াশাময় ধোঁয়াতে
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুটা হাসি ফোঁটায় গন্ধরাজের সুগন্ধে
শিউলি, বকুল, কামিনীদের সুবাসিত আনন্দে
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুতে বৃক্ষ থেকে ঝরতে থাকে পাতারা
সুর দিয়ে গায় ‘নবান্ন আয়’ কৃষাণ পিতামাতারা
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুকে ‘হলুদ গাঁদা চিঠি লেখে’ ডেকেছে
রঙবেরঙের ঢঙ দিয়ে যে প্রকৃতিকে এঁকেছে
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুটা শীতের আগমনী কথা বলে যায়
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুটা প্রায় হারালো দুইটা ঋতুর পরতে
যে ঋতুটা কিছু শীতে কিছু হারায় শরতে
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুতে পাকা ধানের গন্ধ ছড়ায় বাতাসে
কৃষক রাজা নন্দে নাচে ছন্দে বলে যা-তা সে,
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুটা মন কেড়ে নেয় শিশির কণা ছোঁয়াতে
সাঁঝ সকালে পথ ঢেকে দে' কুয়াশাময় ধোঁয়াতে
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুটা হাসি ফোঁটায় গন্ধরাজের সুগন্ধে
শিউলি, বকুল, কামিনীদের সুবাসিত আনন্দে
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুতে বৃক্ষ থেকে ঝরতে থাকে পাতারা
সুর দিয়ে গায় ‘নবান্ন আয়’ কৃষাণ পিতামাতারা
সে ঋতুটা হেমন্ত।
যে ঋতুকে ‘হলুদ গাঁদা চিঠি লেখে’ ডেকেছে
রঙবেরঙের ঢঙ দিয়ে যে প্রকৃতিকে এঁকেছে
সে ঋতুটা হেমন্ত।