আচার্য ঋত্বিক চক্রবর্তী মহাকালের গলায় প্রতিস্থাপন করলো সূর্যবর্ণ বীণা। মহাকালের কোনো বন্দর নেই , কড়িহীন পথে জিনগাছ । আমি যুবক ক্রোমোজম ফেরি করি , ঘোড়ার পিঠে চন্দন গোধূলি।
পরশু ইন্দ্রিয় সংযম উৎসব
শেষে নির্গুণ অশ্রু মুছে ব্রজগীত গাইবে প্রবীণ বুকের আঁচল , ছায়া ছায়া.... গিরিভাঁজ
চক্রবর্তীর অভিধানে সারসের গজল
ঝর্ণা ফুলে কাঁচের হৃদয় ।
চন্দ্র , রাহু , ফরাসি গোপী আমার জন্মছকে দুর্বল
হাওয়া বয় শব্দের সবুজে
করতলে মিক্সার , বাস্তুতন্ত্রের ফনা
অগ্নির দিকে চাঁদ পড়ে গেলে গলায় নামে নাভির গান
অবাক গলিপথে বিবর্ধক কাচ
শ্মশান...শ্মশান
মিনারে নেপচুনের ফড়িং ।
আচার্য তোমার কাঁধে আমিষ সংবাদ
ঠিক - ভুল
কর্পোরেট চেনাচ্ছে বিশ্বপিতার ধ্বনিতাত্ত্বিক অধিকার
ষষ্ঠী তৎপুরুষে জমায়েত বন্ধ
আদালত জানে অর্ধব্যঞ্জনের লঘু-গুরু বিচার
পূর্ণবর্গের যোগফলে হাতের লেখা দাঁড়িপাল্লা ।
আপাতত শিকারে কানকো
পিঁপড়ে হত্যাও পাপ
উবুড় দেয়ালে বেরঙিন স্ট্রোক
ঋত্বিকদা গলার ছায়া ফেলছে উড়াল জন্মে ।
কম্পিউটার নোটপ্যাড জানেনা মারিয়া মন্তেসরির
ভালো , ছন্দ ।