স্টেক ১:
সম্পর্কের ইংরেজি নাম হচ্ছে Relation.এই সম্পর্ক যা চূড়ান্ত বন্ধুত্বপূর্ণ রূপ নেই তা হচ্ছে relationship. মানুষের সাথে মানুষের সম্পর্ক নানা ধরণের হতে পারে। যেমন: ধরুন
১:রক্তের সম্পর্ক(blood relation)
২:বৈবাহিক সম্পর্ক( marriage relation)
৩: পাতানো সম্পর্ক ( underpose relation)
৪: প্রতিবেশীয় সম্পর্ক(neighbor relation)
৫: ধর্মীয় সম্পর্ক ( religion relation).
স্টেক ১:
সম্পর্কের ইংরেজি নাম হচ্ছে Relation.এই সম্পর্ক যা চূড়ান্ত বন্ধুত্বপূর্ণ রূপ নেই তা হচ্ছে relationship. মানুষের সাথে মানুষের সম্পর্ক নানা ধরণের হতে পারে। যেমন: ধরুন
১:রক্তের সম্পর্ক(blood relation)
২:বৈবাহিক সম্পর্ক( marriage relation)
৩: পাতানো সম্পর্ক ( underpose relation)
৪: প্রতিবেশীয় সম্পর্ক(neighbor relation)
৫: ধর্মীয় সম্পর্ক ( religion relation).
তবে আমার মতে পৃথিবীর সব সম্পর্কের মুলে মানুষ কোনো না কোন ভাবে ফায়দা লুটে থাকে।
*এখানে রক্তের সম্পর্ক বলতে যাদের সাথে রক্তের বাঁধন রয়েছে প্রকৃতগত ভাবেই যা আপনাদের বুঝতে বাকী নেই। যেমন:ভাই বোনের সম্পর্ক রক্তের সম্পর্ক, ছেলে বাবার সম্পর্ক, মেয়ের সাথে বাবা বা মায়ের সম্পর্ক এগুলো রক্তের সম্পর্ক।
*বাবা এবং মায়ের সম্পর্ক হচ্ছে বৈবাহিক সম্পর্ক। যে সম্পর্ক মুলত বৈবাহিক কারণে হয়ে থাকে তাই বৈবাহিক সম্পর্ক।
*পাতানো সম্পর্ক যেমন : কাউকে দোস্ত পাতানো, বন্ধু বানানো ইত্যাদি।
*প্রতিবেশীয় সম্পর্ক হচ্ছে বাবার বয়সি হলে আমরা যাদের প্রতিবেশি হিসেবে চাচা ডাকি, ভাইয়ের বয়সের হলে ভাই।
*ধর্মীয় সম্পর্ক হচ্ছে যা ধর্মীয়ভাবে হয়ে থাকে।যেমন: কাউকে ধর্মীয় ভাবে বাবা ডাকা, কাউকে ভাই ডাকা এরূপ।
স্টেক ২:
উপরে যে সম্পর্কগুলো রয়েছে তার মধ্যে আমার মতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হচ্ছে
১। রক্তের সম্পর্ক এবং
২। বৈবাহিক সম্পর্ক।
তবে আরেকটা সম্পর্ক আছে যা সবচেয়ে বড় সম্পর্ক হয়তো অনেকে আমার সাথে একমত হবেন অনেকে আবার নাও হতে পারেন।সেটা হচ্ছে ভাতের সম্পর্ক।
এই পৃথিবীতে যদি মানুষের পেট নামক নেয়ামত আল্লাহ্ দান না করতেন।তাহলে হয়তো কেউ কাউকে মান্য করতো না এমনকি মানুষ তার নিজের ইচ্ছে স্বাধীনভাবে চলতো।
মেয়ে ছেলের সাথে, স্বামী তার স্ত্রীর সাথে,স্ত্রী তার স্বামীর সাথে, বাবা মায়ের সাথে সম্পর্ক টিকে থাকাটা জটিল হয়ে যেত। আল্লাহু আকবার।বিশেষ করে যে জিনিসটা বেশি ঘটত তা হল : স্ত্রী তার স্বামীকে মান্য করতো না। হয়তো প্রতিদিনই তারা স্বামী পরিবর্তন করত।কারণ মানুষ মানেই সৌন্দর্যের পূজারী এবং বিলাসপ্রবণ। এখন যেভাবে হাজার অপমানিত হওয়া সত্বেও নারীরা স্বামীর ঘর ছাড়েনা একমুঠো ভাতের আশায়, তখন আর সেটা থাকতো না।
আল্লাহ্ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের মানুষ হিসাবে কতইনা চমৎকার মর্যাদা দান করেছেন।যার শুকরিয়া পৃথিবীর সমস্ত গাছের পাতাকে যদি কাগজ মনে করে এবং পৃথিবীর সমস্ত সাগরের পানিকে যদি কলমের কালি হিসাবে ব্যবহার করে লিখতে শুরু করি কিয়ামত পর্যন্ত লিখেও তার শুকরিয়া আদায় শেষ হবেনা। সুবহানাল্লাহ্। আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের মানুষ হিসেবে তৈরি করেই কান্ত হননি আমাদের কে সৃষ্টির সেরা জীব হিসাবে ঘোষণাও দিয়েছেন।মানুষ আর অন্যান্য জাতির মধ্যে পার্থক্য এখানেই। আল্লাহ্ মানুষকে বিবেক দিয়েছেন যা অন্য কোন জাতিকে দেননি। এসব কথা বলার অর্থ হলো আমরা মানুষ হিসাবে পশুর মতো অবাদ আচরণ করতে পারিনা। যা আমাদেরকে সম্পর্কের মানে শেখাই।
তবে আরেকটা সম্পর্ক আছে যা সবচেয়ে বড় সম্পর্ক হয়তো অনেকে আমার সাথে একমত হবেন অনেকে আবার নাও হতে পারেন।সেটা হচ্ছে ভাতের সম্পর্ক।
এই পৃথিবীতে যদি মানুষের পেট নামক নেয়ামত আল্লাহ্ দান না করতেন।তাহলে হয়তো কেউ কাউকে মান্য করতো না এমনকি মানুষ তার নিজের ইচ্ছে স্বাধীনভাবে চলতো।
মেয়ে ছেলের সাথে, স্বামী তার স্ত্রীর সাথে,স্ত্রী তার স্বামীর সাথে, বাবা মায়ের সাথে সম্পর্ক টিকে থাকাটা জটিল হয়ে যেত। আল্লাহু আকবার।বিশেষ করে যে জিনিসটা বেশি ঘটত তা হল : স্ত্রী তার স্বামীকে মান্য করতো না। হয়তো প্রতিদিনই তারা স্বামী পরিবর্তন করত।কারণ মানুষ মানেই সৌন্দর্যের পূজারী এবং বিলাসপ্রবণ। এখন যেভাবে হাজার অপমানিত হওয়া সত্বেও নারীরা স্বামীর ঘর ছাড়েনা একমুঠো ভাতের আশায়, তখন আর সেটা থাকতো না।
আল্লাহ্ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের মানুষ হিসাবে কতইনা চমৎকার মর্যাদা দান করেছেন।যার শুকরিয়া পৃথিবীর সমস্ত গাছের পাতাকে যদি কাগজ মনে করে এবং পৃথিবীর সমস্ত সাগরের পানিকে যদি কলমের কালি হিসাবে ব্যবহার করে লিখতে শুরু করি কিয়ামত পর্যন্ত লিখেও তার শুকরিয়া আদায় শেষ হবেনা। সুবহানাল্লাহ্। আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের মানুষ হিসেবে তৈরি করেই কান্ত হননি আমাদের কে সৃষ্টির সেরা জীব হিসাবে ঘোষণাও দিয়েছেন।মানুষ আর অন্যান্য জাতির মধ্যে পার্থক্য এখানেই। আল্লাহ্ মানুষকে বিবেক দিয়েছেন যা অন্য কোন জাতিকে দেননি। এসব কথা বলার অর্থ হলো আমরা মানুষ হিসাবে পশুর মতো অবাদ আচরণ করতে পারিনা। যা আমাদেরকে সম্পর্কের মানে শেখাই।