একটু ছুঁয়ে দেয়া।। মো. আখতারুল ইসলাম খোন্দকার


খুব ভোরে বেশ কয়েক বার রিং বাজলেও ফোন কেঁটে দিয়েছি। অবশ্য ঘন্টা খানেক পর কিছুটা বিরক্তিকর মনে হলেও আধোঘুমের আলসেমি কাটিয়ে ঝাপসা ছোখে মোবাইলটা এক ঝলক দেখার চেষ্টা করতেই হঠাৎ কোলের উপরে জ্যান্ত সাপ দেখার মতো বিছানা ছেড়ে লাফিয়ে উঠলাম। কেননা, মনের গভীরে জেগে থাকা সেই আকাঙ্ক্ষিত প্রিয়দর্শীনির ফোন। হৃদয়ের অন্তঃকোনে যাকে নিয়ে সকল জল্পনা - কল্পনা সর্বদাই ঘুর পাক খাচ্ছে আর রাতের আরামের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। আপসোস! তার ফোনটাই রিসিভ করা হয়নি? সে আমাদের অফিসের ক্যাশিয়ার, অসম্ভব সুন্দরী ও মিষ্টি চেহারার অধিকারী। যে কেউ দেখলেই তার প্রেমে না পড়ে থাকতে পারবেনা। আমি একতরফা ওকে গভীরভাবে ভালোবাসি, যদিও তাকে কখনো সেটা বুঝতে দেইনি আর জানতেও পারিনি সে আমাকে আদৌ পছন্দ করে কিনা। তবে অপছন্দ করার মতো তেমন ছেলে নই, অনেক মেয়েরাই নিজে থেকেই আমার সাথে ভাব জোগাতে চাই বরং আমিই তাদের পাত্তা দেইনা। রোজীকে বেশি পছন্দ করি বলে অন্য এক সহকর্মী শারমিনের সাথে প্রায় মনো-মালিন্য লেগেই আছে। তবে সেও যথেষ্ট ভাল মেয়ে কিন্তু কেন যেন আমার রোজীকেই মনে ধরেছে। যতক্ষণ বাসায় থাকি কিছুই ভালো লাগেনা মনে হয় মনটা অফিসেই যেন ফেলে রেখে এসেছি। সব সময় ওর ছবি আমার চোখের সামনে ভেসে বেড়ায়। ইচ্ছে করে একটু ফোনে কথা বলে কিছুটা মনের জ্বালা মেটাই কিন্তু পারিনা, লজ্জায় যেন এতোটুকু হয়ে যায়। 

          আর এক মুহূর্ত অহেতুক সময় নষ্ট করতে ইচ্ছে করলোনা। নিজেকে কিছুটা গুছিয়ে নিয়ে কল ব্যাক করলাম। কয়েক বার রিং দিলাম কিন্তু ফোন রিসিভ হলো না। ওমনি সারা শরীরটা দুরুদুরু কাঁপতে শুরু করেছে দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিনা, ছটফটানি আর অস্থিরতাও বৃদ্ধি পেল। পূনরায় ফোন দিয়ে অপেক্ষায় আছি, কল কেটে যাওয়ার একটু আগে রিসিভ হলেও বেশ দেরিতে মৃদু কন্ঠে উত্তর পাওয়া গেল।

--- আসসালামু আলাইকুম। 

অস্পষ্ট মায়াবী স্বরে কেমন করে বললো তাতে বুকের ভেতরটা আচমকাই মোচড় দিয়ে উঠলো। আগ্রহ নিয়ে বললাম, 

--- ওয়ালাইকুম আসসালাম। কেমন আছেন আপনি? 

--- ভাল নেই স্যার, গতরাত থেকে ভিষণ সর্দি-জ্বর। 

এতোটুকু বলেই আর পারলো না ফোন রেখে দিল। কথাগুলো বলতে তার যে অনেক কষ্ট হচ্ছিল তাতে মেয়েটি ভালোই অসুস্থ সেটা বুঝতে আর বাকি রইলো না।

--- হ্যালো, হ্যালো, হ্যালো.... 

ওপাশ থেকে আর কোন সাঁড়া শব্দ শোনা গেল না। মহা চিন্তায় পড়ে গেলাম এখন কি করবো? দু' রুমের একটা ফ্ল্যাটে একাই থাকে, দেখাশোনা করার তেমন কেউ নেই কিন্তু এখন অন্তত কাউকে বড্ড প্রয়োজন। আমি বেশ কিছুদিন আগে ওর বাসায় গিয়েছিলাম, জানিনা এখন চিনতে পারবো কিনা? আর এতো সকালে ঘুম থেকে কখনো উঠার অভ্যাস ছিলনা, কিন্তু আজ বাধ্য হয়ে মেঘ না চাইতেই বৃষ্টির আহবানের মূল্য দিতে হবে। যদিও মেয়েটা মুখ ফুটে তেমন কিছু বলতে পারেনি, তবে সে যে মারাত্মক অসুস্থ অবস্থায় সেটা জানান দিয়েছে তাই শামুকের মতো গুটিয়ে বসে থাকা আমার পক্ষে মোটেও শোভনীয় হবে না বলে মনে হচ্ছে। 

          হাঁড় কাঁপানো কনকনে শীত পড়েছে, আবার ঘন কুয়াশার চাদরে মোড়ানো চারিদিক। মনে হয় সাদা সাদা বরফে ঢাকা পাহাড়ের চুড়ায় চাঁদে অবতরণকারীর মতো হেঁটে বেড়াচ্ছি। আমার পক্ষে সকাল নয়টার আগে ঘুম থেকে উঠা কষ্টকর হলেও আজ সাড়ে সাতটার ভেতরে আমি কুঁড়ি কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে গন্তব্যে চলে এসেছি। বাইরের গেট পেরিয়ে দরজার সামনে গিয়ে মোবাইলে কল দিচ্ছি অথচ কোন প্রতিউত্তর নেই। অজানা ভয়ে হঠাৎ বুকের ডান পাজঁরে কেমন চিন চিন ব্যাথা করলো। উপায়ন্তর না পেয়ে শব্দ করে দরজায় আঘাত করলাম আর আলী বাবা চল্লিশ চোরের গল্পের কাহিনীর মতো হুড়মুড় তা খুলে গেল। বুঝতে পারলাম আসবো জেনে ভেতর থেকে সামান্য আটকানো ছিল। ড্রইং রুমে না পেয়ে সোজা বেড রুমে গিয়ে রোজি, রোজি, করে কয়েক বার ডাকলাম কিন্তু যেন কোন প্রানের অস্তিত্ব নেই এমন মৃত্য লাশের মতো বিছানায় পড়ে আছে। সুন্দরী যুবতীর একাকী রুমে আস্ত এক যুবক ঢুকেছে এটা সামাজিক ভাবে লোকে মন্দ বলবে, আবার যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটে থাকে মহা বিপদে পড়তে হবে। তবু শংকার কথা চিন্তা না করে কাছে গিয়ে গায়ে হাত দিয়ে জোরে জোরে ঝাকালাম।

--- রোজি, রোজি! 

--- কে...? ও আপনি এসেছেন? বসেন স্যার।

অস্পষ্ট স্বরে কথা গুলো বললো । কপালে স্পর্শ করে দেখলাম ওরে বাবা, গা জ্বরে পুঁড়ে যাচ্ছে। এতো গরম যে চাল রাখলে ভাজা হয়ে যাবে। ইশারায় আমাকে পাশে রাখা থার্মোমিটার দিয়ে চেক করতে বললো। দেখলাম জ্বর একশো পাঁচ ডিগ্রি উঠে গেছে, পরে আমি ইচ্ছে করেই শরীরের তাপমাত্রা দেখার জন্য ওর মুখোমন্ডল ও গলায় ছুঁয়ে দিলাম, সে কোন আপত্তি করলো না। কিন্তু আমার শরীরে অন্য রকম অনুভূতির উদয় হলো। জিজ্ঞেস করলাম মাথায় পানি দিয়ে দিব কিনা? হালকা ঘাড় নেড়ে সম্মতি দিল। বাথরুম থেকে পানি নিয়ে এসে মাথায় ঢালতে লাগলাম, ঠান্ডা-সর্দি থাকায় খুব বেশি পানি দেয়া যায়নি। তোয়ালে নিয়ে এসে ভেজা চুল মুছিয়ে দিতে গিয়ে রোজী মাথা কিছুটা উঁচুতে উঠতেই আমি তৎক্ষনাৎ তাকে ঘাড়ের সাথে গুঁজে নিয়েছি। মাথা মুছিয়ে দিতে গিয়ে সুজোগ বুঝে ওর বুকটা আমার বুকের সাথে লেপটে নিয়ে গলার নিচে আলতো করে চুমু দিতেই শিউরিয়ে উঠে আমাকে জাপটে ধরে যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস নিল। চুম্বুকের সাথে লোহা যেমন আঁটকে যায় তেমনি করে রোজীও বুকের সাথে লেগে থাকলো। আহ্, জীবনের প্রথম নরম ও সতেজ উষ্ণ পরম তৃপ্তি অনুভব করলাম। নারী মাংস স্পর্শের অচেনা অনুভূতির আকর্ষণীয় অভিব্যক্তি প্রকাশ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।  তবে সতী যুবতী রমণীর নরম শরীরের অদ্ভুত মুগ্ধতা ক্ষুধার্ত সিংহের ন্যায় উন্মাদ করে দিল। একলা একাকী ঘরে একটা সুন্দরীর লোভনীয় নারীদেহ পেয়েও যক্ষের ধনের মতো যতনে আগলে রেখেছি। খাবার না দিয়ে বাঘের খাঁচার সামনে কাঁচা মাংস রাখলে যেমন দশা হয় ঠিক তেমনি আমার হয়েছিল। লুকানো গুপধনের গুহার দ্বারপ্রান্তে কোন এক পরম পাওয়ার স্বর্গীয় সুখের অতল গহ্বরে ক্রমশই হারিয়ে যাচ্ছি। এই উদ্ভট পরিস্থিতিতে মুহূর্তের মধ্যে সারা শরীরে বিদ্যুৎ সঞ্চারিত হলো, এমন তো হয়নি মেয়েটির সমস্ত জ্বর আমাকে  পেয়ে বসলো ? এতো শীতের মধ্যেও ঘামে শরীরটা চুপসে গেছে। কিন্তু সে কি ভাবছে তার তোয়াক্কা না করে কিছুক্ষণ স্বার্থপরের মতো লুটিয়ে পড়া নিঁথর অবস দেহটার অতৃপ্ত স্বাদ গ্রহণে তৎপর। হঠাৎ রোজী নড়ে উঠতেই নিজের লুচ্চামিকে আড়াল করতে  লজ্জায় লাল হয়ে গেছি, যেন আমার দুর্বলতা ঘুনাক্ষরে টের না পায়। কিন্তু নিজেই মৌমাছির চাক ভেঙ্গে হাতের সাথে গড়িয়ে পড়া টাককা মধু চেটে না খাওয়ার অসম্ভব কষ্ট চল্লিশ মন পাথর দিয়ে চেঁপে রাখলাম।

           এখানে আসার সময় কিছু ফল-মূল ও নাস্তা নিয়ে এসেছিলাম তা খেতে না চাইলেও এক রকম জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা করলাম। ওর বিরক্তিকর মনে হলেও আদর করে খাওয়াতে আমি চরম আত্ন-তৃপ্তি উপলব্ধি করেছি। আপাতত রোজীর শরীরে কিছুটা প্রাণ ফিরে এসেছে বোধহয় তাই সে একা একাই উঠে বসতে চাইলে, ওমনি আগবাড়িয়ে ধরে নরম বুকের সাথে নিজেকে সেঁথিয়ে নিয়ে দেয়াল ঘেঁসে বসিয়ে দিলাম। সে কিছুটা দুষ্টুমিতা বুঝতে পেরে আমি যেন ইচ্ছে করে বেশি বেশি তাকে না ধরি তাই মুচকি হেসে বলছে, 

---মনে হয় আমার ক'রোনা হয়েছে, আমাকে বেশি বেশি ধরবেন না স্যার। 

--- হোক ক'রোনা, তবু্ও....! 

---ইস্, সুযোগ পেলেই.., অতিরিক্ত হচ্ছে কিন্তু? 

--- একটু অতিরিক্ত হলেই কি?

--- অবশ্য আপনাকে অন্য বদমায়েশ লোকের মতো মনে করিনা। কারণ, অনেক ভদ্র ও ভাল আপনি। ট্রেনে, বাসে, লঞ্চে যাতায়াত করতে গিয়ে কতোজন ইচ্ছে করে স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিতে চাই, দিয়েও দেয়। তারপরও তো চলতে হয়, বলেন? 

--- মিষ্টি সুরে এটা বলে কি বোঝাচ্ছো?

--- আরে না, আপনি আলাদা...! 

বলেই অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে চুপ করে মনে মনে গভীর চিন্তায় ব্যস্ত হয়ে পড়লো। কি বলবো বুঝে উঠতে পারলামনা। কারণ আমার চরিত্রও তাদের চেয়ে কম কিসে...? আমিও বিভিন্ন অজুহাতে তাকে ধরতে, ছুঁতে চেষ্টা করছি এটা অবশ্যই মানষিক ধর্ষণের শামিল। নারীর প্রতি লোভনীয় আচরণ সব পুরুষের রক্তের সাথে মিশে আছে। তাই রাস্তার পাশে পড়ে থাকা প্রতিবন্ধী, অন্ধ, ভিক্ষুক নারীরাও গর্ভবতী হয় আর তাদের বাচ্চার পিতা কেউ হতে চায় না। অস্বস্তিতে বেশীক্ষন বসে থাকতে না পারায় শুইয়ে দিলাম। তার সারা শরীরে প্রচন্ড ব্যাথায় নাকি শির শির করছে তাই ম্যাসেজ করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করলো, কিন্তু সেটা যেন আমার সৌভাগ্যের দ্বার আরও উন্মোচিত হলো, আর অফারটা টুপ করে লুফে নিলাম। কম্বলের নিচে দিয়ে তার সারা শরীরটা আলতো পরশে সারা শরীর মাথিত করে দিতে গিয়ে আমি যেন আর স্থীর থাকতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করছিনা। মিষ্টি ভরা রসের হাঁড়িতে হাত ডুবিয়েও খাওয়ার মতো অবস্থা নেই যেন আমার ডায়াবেটিস উচ্চ মাত্রায় পৌঁছেছে। তবু অবাধ্য তাড়নায় পুলকিত মন বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারে উল্লাসিত হয়ে উঠছে, আর তাকেও ধৈয্য হারিয়ে অস্থির উন্মাদিনীর মতো ছটফট করতে দেখেছি। অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির অতিরিক্ত সুজোগ না নিয়ে আর উদ্যোম চঞ্চলতাকে সংকুচিত করে আগবাড়িয়ে পথ চলতে চাইনি। বরং নিজেকে গুছিয়ে নিয়ে সেদিনের মতো বাসায় ফিরে এসেছি। 

           আস্তে আস্তে রোজীর শারীরিক অবস্থা আরো খারাপ হতে চললো। কোন উপায়ান্তর না দেখে হাসপাতালে ক'রোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। অনেক পরীক্ষা -নিরীক্ষা করে সত্যি সত্যিই কোভিট-১৯ ধরা পড়লো। কেন জানি আমাকে অফিস ক'দিনের ছুটি দিয়েছে আর কাছের কিছু বন্ধ-বান্ধব এটা শোনার পরে ভয়ে সঙ্গ ছেড়ে দিল। তাদের ধারণা ওই মেয়েটির সাথে থেকে আমিও ক'রোনা পজিটিভ হয়েছি। বাধ্য হয়ে বাসায় বন্দী অবস্থায় থাকলাম বেশ কিছুদিন, বাইরে বের হয়নি। কিন্তু আগেও যদি জানতাম রোজীর ক'রোনা হয়েছে তবু তাকে ছুঁতে দ্বিধাবোধ কিম্বা পাশে থেকে সেবা করতে এতোটুকু পিছপা হতাম না। ক'রোনার মৃত্যু ভয়ের চেয়ে একটা নারীর সংস্পর্শে আসা কতোটা  সুখের তা বলে বোঝাতে পারবোনা। 

         রাত দু'টোর সময় হঠাৎ একটা ফোন আসলো। মাত্র কিছুক্ষণ আগে সদ্য ঘুমিয়েছি তাই অনেক বিরক্তিবোধ হলেও কানার মতো হাতড়িয়ে ফোন রিসিভ করে কর্কশ গলায় বললাম, 

---হ্যালো, কে? 

--- ভাইয়া, আপু নেই.....! 

বলেই কাঁদতে শুরু করেছে। ফোনের দিকে তাকাতেই ঝাপসা চোখে দেখলাম রোজীর নাম ভেসে উঠেছে। পরবর্তীতে আর বুঝতে বাকি রইলো না কি ঘটেছে। আমি কোন কথা বলতে পারিনি যেন বোবা বনে গেছি। হাত থেকে ফোনটা মেঝেতে পড়ে গেল, অথচ আধমরা লাশ হয়েই পড়ে রইলাম বিছানায়। মনে হলো আমার সারা শরীর প্রচন্ড ঠান্ডায় জমে অবশ হয়ে গেছে নড়াচড়া করার শক্তি ছিলনা। শুধু অশ্রুরোধ হয়নি বলে বালিশ ভিজে একেবারে জবজব করছে, চেতনা ফিরে পেলাম যখন মাথার নিচে খুব ঠান্ডা লাগছে।


আখতারুল ইসলাম খোন্দকার 

সংখিপ্ত পরিচিতিঃ রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলার বিদিরপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। দশম শ্রেণিত্র থাকা অবস্থায় লেখা-লেখি ও সাংবাদিকতা করা। পেশাগত জীবনে কুড়ি  বছর যাবত লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানির কর্মকর্তা ।  একক বই প্রকাশিত না হলেও ৬টি যৌথ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।

Post a Comment

মন্তব্য বিষয়ক দায়ভার মন্তব্যকারীর। সম্পাদক কোন দায় বহন করবে না।

Previous Post Next Post

আপনিও লেখুন বর্ণপ্রপাতে

ছড়া-কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ ( শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, লোকসাহিত্য, সংগীত, চলচ্চিত্র, দর্শন, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সমাজ, বিজ্ঞান বিষয়ক আলোচনা ও প্রবন্ধ), উপন্যাস, ভ্রমণকাহিনী, গ্রন্থ ও সাহিত্য পত্রিকার আলোচনা ও সমালোচনা, চিঠি, সাহিত্যের খবর, ফটোগ্রাফি, চিত্রকলা, ভিডিও ইত্যাদি পাঠাতে পারবেন। ইমেইল bornopropat@gmail.com বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ।