এক পাহাড় দুঃখ বুকে চেপে হাসির খই ফোটাই...
যন্ত্রণায় আমি ঘুমাতে পারিনা,
নিজেকে শেষ করতে বড় ইচ্ছে হয়,
তবুও বেঁচে থাকি
বাস্তবতা না মেনে উপায় নেই!
সবটাই জানি
দেখি
তবে মানতে পারিনা
তবু মানতে হয়।
এ যে কতটা কষ্ট যন্ত্রণা!
বোঝাতে পারি না কাউকে!
এ যে উত্তরোত্তর বেড়েই চলছে।
কিছু বুঝি না বুঝি,
আপাতত এটা স্পষ্ট বুঝেছি
এ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি নেই আমার
দিন দিন ডাক্তার আমার বেড়েই চলছে
যদিও রোগী আমি একজন।
পরিবেশ আমিও জানি!
কি করবো?
বাস্তব বাস্তবই হয়
আমাকে আমি-ই বোঝাই
বড় বেহায়া মন
কিছুতেই বুঝ মানে না সে
থেমে গেছে হাসি
ভুলে গেছি কাঁদতেও
আঘাতে আঘাতে পাথর আমি
শুনেছি পাথরও কাঁদে
কাঁদতে পারিনা শুধু আমি।
মতিয়ারা মুক্তা। কবি ও সংগঠক হিসাবে “মাটির মা” নামেই দুই বাংলায় পরিচিত। পিতা রুহুল আমিন, মাতা আনোয়ারা বেগম, শালিয়াবহ, পেচারআটা, ঘাটাইল, টাঙ্গাইল। বাংলায় স্নাতকের (সম্মান) শিক্ষার্থী।স্কুল জীবন থেকেই লেখালেখি পছন্দ। বড়ভাই গীতিকার আনোয়ার হোসেনের অনুপ্রেরণায় লেখালেখির হাতে খড়ি। এপর্যন্ত প্রকাশিত একক গ্রন্থ সংখ্যা ৮ টি এবং যৌথভাবে ৮০টিরও উপরে এবং সম্পাদিত গ্রন্থ ২৩টি। এছাড়াও তার সম্পাদনায় নিয়মিত প্রকাশিত হয় ম্যাগাজিন “মায়ের ঘর” এবং মাসিক সাহিত্য পত্রিকা “মায়ের ঘর”।