তোমরা
বলো পুরুষ ধ**!
এ কথা মোটেও সত্য
নয়,
আমি বলি পুরুষ নহে-
ধ’ক কাপুরুষ হয়।
জানি তবুও তোমরা বলবে
কাপুরুষ পুরুষ জাত!
আমি বলবো কাপুরুষ পুরুষ
নহে
এরা পশুর জাত।
এ পশুরা মাংসের নেশায়
মা-বোনেদের যোনিতে দেয় থাবা,
পশুরা কি একবারো ভাবে
না!
এ যোনি তাদের ভূমিষ্ঠ
হওয়ার একমাত্র রাস্তা।
এইতো সেদিন হীরা মনি
ছিলো একা ঘরে,
সেই সুযোগে হায়েনার দল-
আমার বোনের ইজ্জত লুটে
জবান বন্ধ করে দিয়েছে
চিরতরে!
এইতো সেদিন জানোয়ারেরা যখন-
আমার বোনের যোনিপথ
ব্লেড দিয়ে কাটে!
তখন আমার ৪ বছরের
শিশু বোনটি আল্লাহ আল্লাহ
বলে ডাকে।
হায়রে ধ’ক কিভাবে পারিস?
নিজের মায়ের ইজ্জতে দিতে
হানা!
তোদের কি তখন একটা
বারো গর্ভধারিণী মায়ের কথা মনে
পড়ে না?
কবে শেষ হবে এই
ধ** ?
কবে পাবে তারা সুষ্ঠ
বিচার?
কতো মায়ের কোল খালি
হবে?
কতো ভাই বোন হারাবে?
বলতে পারো কি তুমি
সরকার?
সরকার, যদি তুমি
ধ** বন্ধ
করতে চাও-
তবে তাদের জনসম্মুখে এনে
ধ’কের কাপুরুষাঙ্গ কেটে দাও।
যদি তুমি করতে পারো
এটির বাস্তবায়ন,
তাহলে বাংলার মাটিতে থাকবে
না কোনো ধ’কের পদচারণ।
ফজলে রাব্বি ফরহাদ
শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ , জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।