বাংলাদেশে মিলল ভয়াবহ ছোয়াছে রোগ "করোনাভাইরাস" যা সাধারণ মানুষের দৈহিক জীবনে পরিবারকে নিয়ে দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। এটি শুধু বাংলাদেশে নয়,সাড়া বিশ্বে ছড়িয়েছে। তার মধ্যে বাংলাদেশে বর্তমানে দিন দিন করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়িয়ে চলেছে।এতে করে সরকার বার বার লকডাউন দিচ্ছে, যা সাধারণ মানুষের জীবনে পরিবারকে নিয়ে না খেয়ে জীবন-যাপন করতে হচ্ছে। কোথাও কোথাও শোনা যাচ্ছে না খেয়ে সাধারণ মানুষেরা মারা যাচ্ছে। তা কি! সরকার দেখতে পাচ্ছে না? সরকারের সমন্বয়হীনতা দায়িত্বহীনতা সুস্পষ্ট লকডাউন! গণপরিবহন বন্ধ। অথচ প্রশাসনের চোখের সামনে দিয়ে অতিরিক্ত টাকায় মিলছে গাড়ি! সাধারণ মানুষের কান্না কি কোনো ভদ্রলোক দেখে না,সরকারের চোখে তো আরও পড়ে না! লকডাউনে সাধারণ মানুষেরা নানা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। মাঝে মাঝে ভাবতে কষ্ট হয়, "এ কেমন স্বাধীন দেশে আমরা বাস করতেছি,মানুষ আজ জিম্মি হয়ে আছে স্বাধীন নামক শব্দের কাছে পরাধীন হয়ে"। লকডাউন মানে সাধারণ মানুষের পেট ডাউন। লকডাউন মানে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করা হচ্ছে। গণপরিবহন বন্ধ আর কর্মক্ষেত্র খোলা। এটা জনসাধারণের জন্য ভোগান্তি ছাড়া আর কিছুই নয়। এদিকে অফিস আদালত খোলা রাখছেন আর অফিস আদালতে পৌঁছাতে কোনো সিস্টেম নাই।এখন আবার ২য় দফায় চলতেছে শট ডাউন যা সাধারণ পাবলিক মরার মতো অবস্থা পরিবারকে নিয়ে । না পারতেছে কাজ করতে, না পারতেছে খেতে অনাহারে তাদের জীবন চলছে। এভাবে আর কতদিন চলবে? তবে আমি মনে করি সরকার যদি সাধারণ মানুষদেরকে জনশুমারির মতো জরিপ করে প্রত্যেক পরিবারকে নগদের মাধ্যমে ১০-১৫ হাজার টাকা দিয়ে ২ থেকে আড়াই মাসের মত লকডাউন দিতো তখন সাধারণ মানুষেরা ঐ টাকা থেকে পরিবারকে অনায়সে চালাতে পারতো।আর বাড়ি থেকে তারা অযথা বের হতো না।তারা তাতেই সরকারের প্রতি সন্তুষ্ট থাকতো আর সরকারের দেয়া নিষেধাজ্ঞা মেনে চলতো।এতে সাধারণ মানুষকে আর না খেয়ে থাকতে হত না।তবে সরকার ঠিকই গরিব -দুঃখীদের অনুদান দিচ্ছে কিন্তু মুন্ত্রি থেকে শুরু করে ইউনিয়নের কাউন্সিলরের কাছে টাকা আসতে শেষ হয়ে যায় যা সাধারণ মানুষেরা টাকার "ট" ও পাচ্ছে না।তবে কিছু কিছু লোক টাকা পাচ্ছে যারা হচ্ছে বড়লোক, প্রভাবশালী,রাজনীতিবিদ,দলিও লোকেরা। এভাবে চললে করোনা নয় অনাহারে সাধারণ লোকেরা মারা যাবে। তবে সরকার গরিবদের অনুদান দিতে আরো কঠিন থেকে কঠিনও তম কঠোর ব্যবস্থা নিক,যাতে করে সাধারণ মানুষেরা সরকারের দেয়া অনুদান থেকে শরিক হতে পারে।
পরিশেষে বলা যায় যে,সাধারণ মানুষের জন্য আরও ভাল পদ্ধতি বার করুক যাতে করে সাধারণ মানুষেরা একটু খেয়ে পড়ে জীবন যাপন করতে পারে।এতে সাধারণ মানুষেরা দু বেলা দু মুঠো খেয়ে জীবন ধারন করতে পারে।এই শট ডাউনে সাধারণ মানুষের চরমপন্থী অবস্থা তাই সরকার যেনো গরিবদুঃখী দের পাশে থাকতে যা যা করতে হবে তা যেনো তাড়াতাড়ি করে দেয়।যাতে সাধারণ জনগনেরা ভাল থাকতে পারে।