সব সৌন্দর্য্যরা নতুন রূপে সাজে,
সূর্য্য লাল রং ধরণ করে,
প্রতিটি বিকেলে।
বাতাশ বহে সৌন্দর্য্যের গান গায়
সবুজের মাঠে এই গানে নাচে
পাখিরা গান গাইতে গাইতে
ডানা মেলে আকাশে উড়ে,
বাবুই পাখি তার শিল্পে
তার বাসা তৈরী করতে করতে
কত যে গান গায়,
ঐ তাল গাছের ডালে,
নারিকেল আর খেজুরের পাতা দিয়ে
তার মিষ্টি মাখা ঠোট দিয়ে
গান গাইতে গাইতে
ধরণীতে সব চাইতে বড় শিল্পে
নিজের ঘর বানাতে ব্যস্ত
বিকেলে সোনালী আলাতে
সৌন্দর্য্য এই জগতে
সৌন্দর্য্য প্রেমি ছেলে সব তাকিয়ে দেখে
গ্রাম বাংলার রূপে
সে একা একা চলে
আকাশের দিকে তাকিয়ে
সোনালী আলোতে
লাল সূর্য্য আকাশ পানিতে,
সে মনে মনে ভাবে
সৌন্দর্য্য কে পানিরাই অনুকরণ করে
পুকুরের পাড়ে কাশ ফুলের মাঝে এসে
সে তাদের সাদা রং হাত দিয়ে ছুয়ে
হেটে চলে পুকুরের পাড় চেড়ে
সবুজের মাঠে,
চারদিকে সবুজ আর সবুজ
সবুজের বুকে সে দুই হাত
উপরে তুলে আছে
সে ভাবে পাখির মতো
উড়ছে তবে আকাশে নয়
চির সবুজের মাঠে,
সে দোড়াতে দোড়াতে চলে
গ্রাম বাংলার রূপে
তখন সে দেখে পশ্চিম আকাশে
ঐ গ্রামের বড় বড় গাছে মধ্যে
শান্ত লাল সূর্য্যটা নিজেকে লুকিয়ে ফেলেছে
তখন সন্ধ্যা নেমে আসে
গ্রাম বাংলার রূপে
পাখিরা উড়ে যায় নীড়ে
সবুজ মাঠ আর আকাশে লালিমা
সুমধুর সুরে মুয়াজ্জিনের আযানে
মুমিন চলে মসজিদে দিকে
সৌন্দর্য্য মাখা এই রূপ
রাত আসার আগে।