আজ আমি চলে যাবো এক পাহাড় ঘেরা সবুজবৃক্ষ তটে,
চলে যাবো মহাসমুদ্রের কোনো অজানা স্রোতে।
কখনো ফুলের ঘ্রাণে, কখনো জলের ঘাটে,
কখনো বা নোনা বারির জীবাশ্ম মালার আপন নীড়ে।
কখনো ফুটাবো দুঃখির হাড়িতে হর্ষ ধ্বনি,
কখনো মুছবো যুদ্ধে হারানো মাতৃহারার গ্লানি।
আমি যে এসেছি খোঁড়া বোনের পায়ে আলতা পরাতে,
আমি যে এসেছি অন্ধ ভাইয়ের দৃষ্টি ফিরাতে।
আমি আছি অমানিশার এক শুভ্র আভায়,
আছি আছি আলোর-উল্কা ধাচের মায়ার ছায়ায়।
আমি আছি সন্তানহারার ছেঁড়া আচলের বাঁধে,
আমি আছি, সমুদ্র ঘেরা মহা তরঙ্গে।
আমি হতে চাই স্বামীহারা বিধবার সাদা শাড়ির থান,
আমি হতে চাই অনাহারীর ক্ষুধিত আহার ও সুখের গান।
বঞ্চিতের লাগি বিলিয়ে দেবো আমি, আমার এই প্রাণটুকুন,
জাদুর পরশ রেখে যাবো এক, গড়ে যাবো ধরা সুনিপুণ।
আমি চাই সেই রাখালির ভাঙ্গা বাঁশিতে উঠুক সুরেলা ধ্বনি,
উঠুক ঐ ভাঙ্গা তরিতে ছেড়া পালের গুটি।
পৃথিবী ভরে যাক উষ্ণ মায়ার আচল-তলে পুণ্য সম্ভাবনায়,
পৃথিবী ভরে যাক মনোবেদনাহীন বদান্যতায়।
উঠুক আকাশে-বাতাসে নির্যাতিতের আনন্দ রোল,
ক্রীতদাসের ঘরে উঠুক গোটা পৃথিবীর হাসির কল্লোল।
আমি তাদের হয়ে কথা বলতে এসেছি,
আমি তাদেরই জন্য এক ছায়াবৃক্ষ রোপেছি।
চলে যাবো মহাসমুদ্রের কোনো অজানা স্রোতে।
কখনো ফুলের ঘ্রাণে, কখনো জলের ঘাটে,
কখনো বা নোনা বারির জীবাশ্ম মালার আপন নীড়ে।
কখনো ফুটাবো দুঃখির হাড়িতে হর্ষ ধ্বনি,
কখনো মুছবো যুদ্ধে হারানো মাতৃহারার গ্লানি।
আমি যে এসেছি খোঁড়া বোনের পায়ে আলতা পরাতে,
আমি যে এসেছি অন্ধ ভাইয়ের দৃষ্টি ফিরাতে।
আমি আছি অমানিশার এক শুভ্র আভায়,
আছি আছি আলোর-উল্কা ধাচের মায়ার ছায়ায়।
আমি আছি সন্তানহারার ছেঁড়া আচলের বাঁধে,
আমি আছি, সমুদ্র ঘেরা মহা তরঙ্গে।
আমি হতে চাই স্বামীহারা বিধবার সাদা শাড়ির থান,
আমি হতে চাই অনাহারীর ক্ষুধিত আহার ও সুখের গান।
বঞ্চিতের লাগি বিলিয়ে দেবো আমি, আমার এই প্রাণটুকুন,
জাদুর পরশ রেখে যাবো এক, গড়ে যাবো ধরা সুনিপুণ।
আমি চাই সেই রাখালির ভাঙ্গা বাঁশিতে উঠুক সুরেলা ধ্বনি,
উঠুক ঐ ভাঙ্গা তরিতে ছেড়া পালের গুটি।
পৃথিবী ভরে যাক উষ্ণ মায়ার আচল-তলে পুণ্য সম্ভাবনায়,
পৃথিবী ভরে যাক মনোবেদনাহীন বদান্যতায়।
উঠুক আকাশে-বাতাসে নির্যাতিতের আনন্দ রোল,
ক্রীতদাসের ঘরে উঠুক গোটা পৃথিবীর হাসির কল্লোল।
আমি তাদের হয়ে কথা বলতে এসেছি,
আমি তাদেরই জন্য এক ছায়াবৃক্ষ রোপেছি।
রেদ্ওয়ান আহমদ
শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।