ব্যথা প্রভাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ডাকে,
পথিকের খেলাঘর বয়ে চলেছে,
মেঘালয় মিলেমিশে একাকার আকর্ষণ।
খরস্রোতা শিকড় মুক্ত রঙিন কিছু ঋণ,
বহুদূর প্রেমপুঞ্জি সাজানো গালিচা,
হাটের পথে গুনগুনিয়ে ছড়াবে অকৃত্রিম।
পা টিপে টিপে কে এটা?
যাও ফিরে অভিমান ষাটের দশকের কোনো এক ক্ষণে,
প্রতিটা স্বপ্ন পাগলের পরিবার,বুঝলে প্রিয়!
আঙিনা জুড়ে কত কালের প্রেয়সী,
পত্রশূন্য গাছের পিঠে বাঁধা,
জীবন ঝড়ে আধখানা সন্ধ্যা রাত।
ছাড়পত্র শহুরে বাতি গুলির সাথে,
নাম পদবী চেনেনা সরল দুটি চোখ,
নগরের ব্যস্ত নীল জামা গতিময় অবহেলা।
ঝিরির পানি বিলিয়ে দেবে নষ্ট হৃদয়,
কাঠমালতি বড্ড খামখেয়ালী।
বারবার অমানুষিক বিশালতা চলতি সময়,
সুখ বিলাসী ব্যর্থতাকে যাচ্ছে না ছেড়ে।
বুট বুট করে কলসি ভরে,
পুবের গাছে ডাক কুহু কুহু।