কল্পনা প্রিয় হিয়ার চিন্তা যখন কাতার,
হৃদয় চুর্ণ ছিন্নভিন্ন; হয়তো তুমি
তখন কোন আনন্দ উচ্ছ্বাস
তোমার হৃদয়ে হিন্দোল বইছে নির্ন্তর !
সতর্কতা এমনটাই হবে, তোমার দেখতে
ফুটফুল্ল হৃদয়ে স্থান পায় না ক্রন্দনের
আর্তনাদও! একটা বার দেখো তুমি,
এমনটাই ছিল কি কখনো? কত রাত
নিসাড়া হয়েছে আমরা যা নিয়েছি,
কখনো উম্মাদ; সতর্কবা তখন আমরা নিটোল
কখনো উম্মাদ; সতর্কবা তখন আমরা নিটোল
পরিপূরক আন্দোলনের অন্যদের।
মনে পড়ে? তখন কোন স্বার্থ টানা পোড়েন। এখন তোমার চেতনায় ঘর্মাক্ত কায়া ক্রমশ সিক্ত, তোমার দেখায় এখন অশ্রুসিক্ততা রক্তে পরিণত হয়! বমনে তোমার ভাষায়ের ভিন্ন ভেদ আমাকে গহীন আত্মাহুতে উদ্বুদ্ধ করে! প্রশ্ন জাগে;কি ছিল সেই প্রারম্ভিক সংবাদ?কেনইবা এমন রূপান্তর? কি বা এর অন্তিম আগমনী? উত্তরে হৃদয় গহীনে ডুকরে চিৎকারে কে পালি বলে, মৃত্যু আঙ্গনের আর্তনাদ!
এই আগত সান্তনায় অশ্রুসিক্ত রক্তের বিপর্যয় হয় আর কে রমিও-জুলিয়েত, শিরি-ফারহাদ, লায়লা-মজনু, দেবপ্রমীলা, কীস-ফ্যানী ওদাস-
পার্বতীরাই মৃত্যু ভয়ে আতঙ্কিত
তো? আমিও তোমাকে আশা ভাবিনি, ভাবি কেবল তফাৎই, এটা যে মর্দন প্রেমের-রূপসজ্জা!
এই আগত সান্তনায় অশ্রুসিক্ত রক্তের বিপর্যয় হয় আর কে রমিও-জুলিয়েত, শিরি-ফারহাদ, লায়লা-মজনু, দেবপ্রমীলা, কীস-ফ্যানী ওদাস-
পার্বতীরাই মৃত্যু ভয়ে আতঙ্কিত
তো? আমিও তোমাকে আশা ভাবিনি, ভাবি কেবল তফাৎই, এটা যে মর্দন প্রেমের-রূপসজ্জা!