জিতেন বাবু কাষ্ট বীর
অতিশয় সে দরিদ্র,
স্বযতনে গঠন তোলে
মনিবের সব আসবাপত্র।
জমিদার তার বিনয় বাবু
অনুশীলন বাস্তবতা তব ঠায়,
গিন্নির লাগি ড্রেসিং টেবিল
গড়িবেন তিনি সেথায়।
বায়না পেয়ে জিতেন বাবু
কোন পথে জোগাড়,
জ্ঞান যা ভান্ডার তার
কর্মে সবই অবশিষ্ট উঝাড়।
কতটা তিলে
তুলতুলে মমতা ঢেলে।
অবশেসে জমিদার এলো
গিন্নি তার সংগেল।
জিতেন বাবু দাওয়া রয়
টেবিলখানা গুড দেয়।
কারণ দেখাও
গিন্নির মনের মতো।
জমিদার বাবু যাবার তারে
মুজুরির টাকা মারলো ছুড়ে।
জিতেন যখন টাকা কুড়ায়
মুক্তি জলে বুক ভিজে যায়।
শহর তখন ডাক দিয়ে
মজুরি যখন পাইছো বাবা,
কনখো কেনো মিছে?
রাস্তা ধরে বুকের ঘাটি
কষ্টগুলো উপড় করে
জীতেন সুধায়র কাছে।
ধনে রাখা পরে
সব কেনা যায় ডাকে,
কিন্তু মোরা শ্রমিকরা
কর্মে রয় প্রেম,
ভিতরেতে হয় মায়া।
ঘোষণা যখন চিঠি দরে
ধারাকে সে বলেছি,
অবুজ হ্রদয় মায়া পড়ে
বিদায় বেলা রক্ত ঝরে,
তাইতো নীরব কাঁটা।
আলাদা আলাদা আলাদা আলাদা
কান্না এলো বুকটা ফেঁটে,
মালিক তারা হতেই পারে
ইচ্ছে হলেই ভাঙতে পারে,
কেমনে বুজবে সৃষ্টির কি মায়া!
চাষা ভূষা শ্রমিক যারা
কোমল হৃদয় আত্মহারা,
নিজের হাতে গড়া পন্য
ভাবে তাদের সন্তান তুল্য,
সৃষ্টির প্রতি তাইতো এতো মায়া।
অনেক শব্দের পরিবর্তন হয়ে কবিতার অর্থ ও ছন্দ দুটোই নষ্ট হয়ে গেছে।
ReplyDelete