আধুনিক ইতিহাসচর্চার দৃষ্টিকোণে স্বামী বিবেকানন্দের ইতিহাস-ভাবনা ।। রুপক চক্রবর্তী

  অধ্যাপক ই.এইচ.কারের মতে, 'ইতিহাস' মূলতঃ বর্তমানের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে ও তারই সমস্যার নিরীখে অতীতকে 'বিচার' করা, এবং ঐতিহাসিকের দায়িত্ব এক্ষেত্রে হল 'মূল্যায়ণ' করা। মানবসভ্যতার ক্রমবিকাশের বিবর্তন হল ইতিহাস। সহজে বলতে গেলে, ইতিহাস হল সমাজ,রাষ্ট্র,অর্থনীতি,ধর্ম ও সংস্কৃতির ক্রমবিবর্তন প্রক্রিয়ার বিশ্লেষণ। এখন ইতিহাস-চর্চার ক্ষেত্রে রাজবংশ,যুদ্ধ ইত্যাদি কেবল নয়, ইতিহাস-বিশেষজ্ঞদের দৃষ্টি প্রসারের ফলে নব নব বিষয় নিয়ে ইতিহাসচর্চা শুরু হয়েছে।
    আক্ষরিক অর্থে 'ঐতিহাসিক' বলতে যা আমরা বুঝি, হয়ত স্বামী বিবেকানন্দ তা নন; কিন্তু তাঁর বিভিন্ন রচনা ও বক্তৃতাগুলি পাঠ করলে যে সুগভীর মননশীলতা ও ব্যাপক চেতনার লক্ষণ প্রকাশ পায়, তা সত্যই অভিনবত্বের দাবী রাখে। আধুনিক ইতিহাসচর্চার ভাষায় বলা যায়, স্বামী বিবেকানন্দের ইতিহাসচিন্তা সততই তথ্য ও যুক্তিনির্ভর কতকগুলি তত্ত্বপ্রকল্পের(hypothesis) উপর সুপ্রতিষ্ঠিত। ভগিনী নিবেদিতার ভাষায়, "ইতিহাস ছিল স্বামীজির নিজস্ব দূর্গ"। স্বামীজি রচিত 'প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য','বর্তমান ভারত',বিভিন্ন প্রবন্ধ ও পত্রাবলী ও বক্তৃতাগুলি পড়লে অনুধাবন করা যাবে যে ইতিহাসের তত্ত্ব, গতিপ্রকৃতি, বিভিন্ন সমাজের বৈশিষ্ট্য, ভবিষ্যৎ দুনিয়ার প্রকৃতি সম্পর্কে তাঁর দখল কতটা দৃঢ় ছিল!
    ঊনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধের এক গুরুত্বপূর্ণ আর্থ-রাজনৈতিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় পরিমন্ডলে স্বামী বিবেকানন্দ জন্মগ্রহণ করেন ও বড় হতে থাকেন। রামকৃষ্ণদেবের সংস্পর্শে আসা ও পরে পরিব্রাজকরূপে সমগ্র ভারতবর্ষ পরিভ্রমণ করে নিজ অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে তাকে দেখেন তিনি। সমাজতাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিক অন্তর্দৃষ্টি থেকে স্বামীজি ভারতীয় তথা বিশ্বসভ্যতাকে বিচার করেছেন; ভাবগত দিক থেকে বিবিধ সমন্বয়ের ধারণা তিনি প্রচার করেছিলেন। স্বামীজির এইরূপ ইতিহাসচেতনায় প্রথাগত শিক্ষার বাইরেও এক নিজস্ব দর্শনের উপস্থিতি আমরা লক্ষ্য করি।
     ধর্মজগতের মানুষ হলেও কেবলমাত্র ভারতীয় ধর্মের ইতিহাসের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ ছাড়াও ভারতসহ বিশ্বসভ্যতায় মানবজাতির উত্থান ও আর্থিক-সামাজিক বিবর্তন নিয়ে তত্ত্বপ্রকল্পগুলি উপস্থাপন করেছেন স্বামীজি। তিনি মানুষের মুক্তির স্বরূপকে তুলে ধরার জনৃ যেন ইতিহাস বিশ্লেষণ করেছেন! স্বামীজি 'ভারতের ঐতিহাসিক ক্রমবিকাশ' প্রবন্ধে দেখিয়েছেন, শ্রমবিভাগ উৎপাদনব্যবস্থাকে মূল অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে, ভারতে চতুর্বণের সৃষ্টির বিষয়টিকেও এভাবেই ব্যাখ্যা করেছিলেন তিনি। স্বামীজি লিখেছিলেন, "এই প্রথা মানুষকে যেমন বিভক্ত করেছে, তেমনি আবার সম্মিলিতও করেছে, কারণ এক শ্রেণী বা জাতি-ভুক্ত ব্যক্তি তার স্বজাতিকে প্রয়োজনের সময় সাহায্য করতে দায়বদ্ধ, এবং যেহেতু কোনো ব্যক্তিই তার নিজের শ্রেণী বা জাতির গন্ডির ঊর্দ্ধে উঠতে পারেনা, সেজন্য অন্যান্য দেশের মানুষের মধ্যে সামাজিক ও ব্যক্তিগত প্রাধান্য বিস্তারের যে  সংগ্রাম দেখতে পাওয়া যায়, হিন্দুদের মধ্যে তা দেখা যায়না। জাতিভেদের সবচেয়ে মন্দ দিক হল এই যে, এতে প্রতিযোগীতা দমিত থাকে এবং প্রতিযোগীতার অভাবই বাস্তবিক পক্ষে ভারতের রাজনীতিক অধঃপতন ও বিদেশী জাতি কর্তৃক ভারতবিজয়ের কারণ।"
     মানবসভ্যতার বিবর্তন ও সমাজ-গঠনের বিষয়ে স্বামীজির মত ছিল, সার্বিক শৃঙ্খলার মধ্যে ব্যক্তি-স্বাতন্ত্র সমস্ত সমাজের প্রধানের চালিকাশক্তি হতে পারে। যে কোনো সমাজের বিকাশের পক্ষে ব্যক্তি-স্বাতন্ত্রের অবস্থানকে আবশ্যিক শর্ত হিসাবে তিনি দেখিয়েছিলেন। গুণ-কর্মভিত্তিক জাতিব্যবস্থার উপযোগীতা সম্বন্ধে সদর্থক মত প্রকাশ করেছিলেন তিনি। অধ্যাপক সন্দীপন সেন 'হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি ও বিবেকানন্দের ভারতভাবনা: একটি জরুরি পুনর্পাঠ' প্রবন্ধে দেখিয়েছেন, 'শিবজ্ঞানে জীবসেবা'র আদর্শকে বাস্তবে রূপদানের মধ্য দিয়ে স্বামীজি সমাজে ইতিবাচক অর্থে সমতাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারে উদ্যোগী হয়েছিলেন। ভারতীয় তথা বিশ্বের বিভিন্ন সভ্যতা-সমাজের ক্রমবিকাশের সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় উপমহাদেশে বৈদিক যুগ হতে শুরু করে নানা সময়ে সামাজিক বিবর্তনের অঙ্গ হিসাবে বিভিন্ন বর্ণ ও জাতিব্যবস্থা নিয়ে স্বামীজি সুচিন্তিত বক্তব্য রেখেছিলেন।
      বিংশ শতকের দ্বিতীয় দশক থেকে শুরু করে আধুনিক সময় পর্যন্ত ইতিহাসের একটি বহুচর্চিত, বহুবিতর্কিত গবেষণার বিষয় হল 'আর্যসমস্যা'। আলোচনার  বিষয়- আর্যরা ভারতের আদিবাসী, নাকি তারা বহিরাগত! এই বিষয়টি ইতিহাসের জটিল বিষয়গুলির মধ্যে অন্যতম। এ ব্যাপারে স্বামীজি বলেছিলেন, "কোন বেদে, কোন সুক্তে, কোথায় দেখেছ যে, আর্যরা কোনো বিদেশ থেকে এদিকে এসেছে? কোথায় পাচ্ছ যে, তাঁরা বুনোদের মেরে কেটে ফেলেছেন?"  তবে এ কথা ঠিক যে, স্বামীজির সময় পর্যন্ত প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্যের তেমন অগ্রসরতা দেখা যায়নি। স্বামীজির দেহাবসানের প্রায় দু-দশক পরে রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯২২-'২৩খ্রীঃ-এ প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্য চালানোর সময় সিন্ধু উপত্যকায় অবস্থিত মহেঞ্জোদারোতে বৌদ্ধযুগেরও অনেক নিচের প্রত্নতাত্ত্বিক স্তরে কিছু অজানা-লিপি সম্বলিত সিলমোহর পান। স্বামীজি ভারতে আর্য-আগমনের বিষয়টিকে নাকচ করেছিলেন; তৎকালীন প্রবণতা অনুযায়ী তিনি সাহিত্যিক ও ভাষাতাত্ত্বিক প্রমাণই উপস্থাপিত করেছিলেন। তবে তিনি এ কথাও বলেছিলেন যে, "সময় পেলে আরোও সংশয় ওঠাবার জায়গা আছে"; তার মানে তাঁর সিদ্ধান্তটিই যে শেষ কথা নয়, তার ইঙ্গিত তিনি দিয়েছিলেন।
     স্বামীজি নিজের বিভিন্ন বক্তৃতাগুলিতে 'বৌদ্ধধর্ম' সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। তিনি ভারতে বৌদ্ধধর্মের উত্থানকে কিছু সামাজিক ও ধর্মীয় পরিবর্তনের ফলশ্রুতি হিসাবে দেখিয়েছেন যে, কেবল ধর্মীয় ঘটনাক্রম হিসাবে নয়! তিনি বলেছিলেন, "ইহুদিধর্মের সহিত খ্রীষ্টানধর্মের যে সম্বন্ধ, হিন্দুধর্ম অর্থাৎ বেদবিহিত ধর্মের সহিত বর্তমানকালের বৌদ্ধধর্মের প্রায় সেইরূপ সম্বন্ধ।" বৌদ্ধ শ্রমণদের প্রভাবে ভারতীয় সমাজে অনেক সুফল দেখা গেলেও বৈদিক যুগের সঙ্গে সংযোগ ও পারম্পর্য রক্ষায় শ্রমণরা উদাসীনতা দেখিয়েছিলেন। স্বামীজির মতে, বস্তুগত পরিবর্তনশীলতার সঙ্গে সমকালীন ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির ধারণাগুলি বেমানান হওয়ায় সমাজে সমস্যা দেখা দিল, সে জায়গায় বৌদ্ধধর্মের মত প্রতিবাদী ধর্মান্দোলনের উদ্ভব।
     প্রসঙ্গত, গৌতমবুদ্ধ নিজে ঈশ্বরের অস্তিত্ব অস্বীকার করলেও তাঁর পরোলোকগমনের প্রায় ৫০বছরের মধ্যেই তাঁর অনুগামীরা বুদ্ধের মূর্তি তৈরি করে তাঁকে ঈশ্বরের আসনে অধিষ্ঠিত করেন। পরবর্তীকালে বৌদ্ধধর্মের মধ্যেও নানা আনুষ্ঠানিকতা প্রবেশ করে।
     বৌদ্ধধর্মের অবনতির পর আদি শঙ্করাচার্য অদ্বৈত দর্শন প্রচার করেন এবং শ্রীরামানুজ প্রচার করেন বিশিষ্টাদ্বৈত দার্শনিক মতবাদ। উভয়ের মতাদর্শের মধ্যে পার্থক্য থাকলেও তাঁরা দুজনেই সাধারণ মানুষকে বৈদিক ধর্মের পরিবেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেন। আবার পরে মুসলিম যুগে(১২০০-১৭৫০) রামানন্দ,কবীর,গুরুনানক,শঙ্করদেব,নামদেব,তুকারাম,দাদুদয়াল,নরসিং মেহ্তা,তুলসীদাস,শ্রীচৈতন্যদেব প্রমুখ মহাত্মাগণ হিন্দু ও ইসলাম ধর্মের ভাল দিকগুলি নিয়ে এক সমন্বয়ী ধর্মীয় মতাদর্শ গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। স্বামীজির মতে, যদিও দার্শনিক আলোচনার চেয়ে মানবিক আবেদনের উপর ভিত্তি করেই এ সব সমন্বয়ের চেষ্টা চলেছিল। এই সমন্বয়বাদী ভাবধারার প্রভাব ভারতের জনমানসে ধর্মীয় ছাড়াও সামাজিক ক্ষেত্রেও ব্যাপকভাবে পড়েছিল।
     এরপর ব্রিটিশযুগে ভারতে খ্রীষ্টধর্ম প্রবেশ করলে হিন্দুধর্মকে অনেকটাই সহনশীল করার প্রয়াস দেখখ যায়। রাজা রামমোহন রায় 'ব্রাহ্ম ধর্ম' গঠন করলেন, যাকে ঈশ্বরোপলব্ধির পথে চালিত করেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কেশবচন্দ্র সেন। ইসলাম ও প্রোটেস্ট্যান্ট খ্রীষ্টান ধর্ম থেকে ভাল ভাল দিকগুলি নিয়ে হিন্দুধর্মকে নবরূপ দানের চেষ্টা করা হয়েছিল উনিশ শতকে বলে স্বামীজির মত। প্রসঙ্গত, ব্রাহ্মমন্দিরগুলি দেখতে অনেকটা খ্রীষ্টান চার্চের মতো। আবার স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী 'back to the vedas' এর আহ্বান জানান।
     মুসলিম ও ব্রিটিশযুগে বিভিন্ন ধর্মাচার্যেরা যে সমন্বয়ী আদর্শের সন্ধানে ব্যাপৃত ছিলেন, তার পূর্ণ পরিণতি ঘটে শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের মধ্যে। টয়েনবির মতে, রামকৃষ্ণদেবের মত বৃহৎ ব্যক্তিত্ব ধর্মবিপ্লবের ইতিহাসে দেখা যায়নি। বিভিন্ন ধর্মীয় মতাদর্শ ও হিন্দুধর্মের বিভিন্ন দার্শনিক পন্থার দ্বারা সাধনা করে তিনি দেখালেন, প্রতিটি পথই মানুষকে 'এক লক্ষ্যে' উপনীত করায়।
     স্বামীজি বলেছিলেন এইরূপ যে, প্রত্যেক জাতির একটি 'প্রাণ' আছে, যাকে তিনি 'জাতীয় উদ্দেশ্য' বলেছেন। একই জাতি ভ্রাম্যমাণ জীবনে বিভিন্ন পরিবেশে গিয়ে সভ্য হলে তাদের বৈশিষ্ট্যও বিভিন্ন হয়ে দাঁড়িয়েছিল; পরবর্তীকালে ভিন্ন প্রকৃতির জাতির মিলনে এই বৈশিষ্ট্যের উপর দেশকালের আবরণ পড়ার ফলে সেই আবরণের উপর নিরদিষ্ট জাতিটির ভবিষ্যৎ নির্ভর করে বলে স্বামীজির মত ছিল। স্বামীজি প্রকৃত ধর্মকে ভারতের প্রধান বলে মনে করেছেন।
     স্বামী বিবেকানন্দ শুদ্রজাগরণ, নারীর সামাজিক অবস্থার উন্নতির দিকে দৃষ্টি দিয়েছেন। গার্গী,মৈত্রেয়ী,অপালা,ঘোষা,বিশ্ববারা প্র‌মুখা নারীর ভারতীয় সমাজে অবদানের কথা তুলে ধরেছেন। স্বামীজি 'শিক্ষা প্রসঙ্গ' এ শিক্ষার মূল রূপ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে তুলে ধরেছেন। তাঁর 'স্বদেশমন্ত্র' ভারতীয় জাতীয়তাবাদের নামান্তর ছিল।
      স্বামীজির কাছে পার্থিব ও পারলৌকিক জগৎ উভয়ই সমান মূল্যের ছিল, একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটিকে সুন্দর করে তোলা যায়না। গৌতম মুখোপাধ্যায়ের মতে, "সব মিলিয়ে এ এমন এক ইতিহাস-দর্শন(স্বামী বিবেকানন্দের ইতিহাস-দর্শন), যা যুগোত্তীর্ণ, কালোত্তীর্ণভাবে উপলব্ধি করছে কালের গতিময়তাকে।"  স্বামীজির মতে, সমাজে প্রতিনিয়ত সংগ্রামের মধ্য দিয়ে মানবাত্মার মুক্তি-অভিযানের নাম হল ইতিহাস। তাই সবশেষে বলা যায়, স্বামীজির ইতিহাস চেতনা কেবল জড়বাদের উপর নয়, প্রাসঙ্গিক অধ্যাত্মদর্শনের উপর ও মানবতাবাদী আদর্শের উপর সুপ্রতিষ্ঠিত। মানুষ গড়ার ডাক দিয়েছিলেন বলেই তো তিনি নেতা হওয়ার আগে মানুষ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, ধ্বংসস্তুপের মধ্য দিয়ে নতুন বিশ্বব্যবস্থা গড়ে উঠবে- "এই ধ্বংসস্তুপ থেকে পৃথিবী আরোও ভালভাবে গড়ে উঠবে।"
তথ্যসূত্র: 
  * "ইতিহাস চিন্তায় বিবেকানন্দ"- স্বামী সোমেশ্বরানন্দ(শ্রদ্ধা প্রকাশন)
  * "আধুনিক ইতিহাসচর্চার আলোকে স্বামী বিবেকানন্দের ইতিহাস-দর্শন"- গৌতম মুখোপাধ্যায়(উদ্বোধন)
  * "বর্তমান ভারত"- স্বামী বিবেকানন্দ(উদ্বোধন)
  * "বাণী ও রচনা(সকল ভাগ)"- স্বামী বিবেকানন্দ(উদ্বোধন)
  * "কাকে বলে ইতিহাস"- ই.এইচ.কার(কে.পি.বাগচী পাবলিকেশন)

Post a Comment

মন্তব্য বিষয়ক দায়ভার মন্তব্যকারীর। সম্পাদক কোন দায় বহন করবে না।

Previous Post Next Post

আপনিও লেখুন বর্ণপ্রপাতে

ছড়া-কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ ( শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, লোকসাহিত্য, সংগীত, চলচ্চিত্র, দর্শন, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সমাজ, বিজ্ঞান বিষয়ক আলোচনা ও প্রবন্ধ), উপন্যাস, ভ্রমণকাহিনী, গ্রন্থ ও সাহিত্য পত্রিকার আলোচনা ও সমালোচনা, চিঠি, সাহিত্যের খবর, ফটোগ্রাফি, চিত্রকলা, ভিডিও ইত্যাদি পাঠাতে পারবেন। ইমেইল bornopropat@gmail.com বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ।